Home Blog Page 24

পর্যটকদের জন্য ১আগস্ট থেকে খুলছে সৌদীর দুয়ার

পর্যটকদের জন্য ১আগস্ট থেকে খুলছে সৌদীর দুয়ার

নিউজ মেট্রো ডেস্ক :

প্রায় ১৭ মাস বন্ধ থাকার পর ১আগস্ট থেকে পর্যটকদের জন্য খুলতে যাচ্ছে সৌদী আরবের দরজা। তবে এক্ষেত্রে পর্যটকদের অবশ্যই দুই ডোজ কোভিড-১৯ টিকা গ্রহণের সনদ থাকতে হবে। সৌদী পর্যটন মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতিতে এ কথা জানানো হয়েছে।

সৌদী গেজেট জানায়, পর্যটন মন্ত্রণালয় বৃহস্পতিবার এক বিবৃতিতে বলেছে, ১ অগাস্ট থেকে বিদেশি পর্যটকরা টুরিস্ট ভিসা নিয়ে সেখানে যেতে পারবেন। তবে পর্যটকদের মডার্না, ফাইজার, অ্যাস্ট্রাজেনেকা বা জনসন অ্যান্ড জনসনের টিকার ডোজ শেষ করতে হবে। সৌদিতে গেলে তাদের আর কোয়ারান্টিনে থাকতে হবে না। তাদের অন্তত ৭২ ঘণ্টা আগে করা করোনা পরীক্ষার নেগেটিভ রিপোর্ট সঙ্গে থাকতে হবে। আর সিনোফার্ম ও সিনোভিক এর টিকা গ্রহণকারীদের জন্য উপরোল্লেখিত চার কোম্পানীর যে কোন একটির অতিরিক্ত এক ডোজ টিকা গ্রহণ করতে হবে।

করোনা পরিস্থিতির কারণে ২০২০ এর মার্চের পর থেকে সৌদির দরজা বন্ধ হয়ে যায় পর্যটকদের জন্য। এমন কী হজ্ব ও উমরাহের জন্যও বিদেশিদের সৌদী আরবে ঢুকতে দেয়া হয়নি। এখন কেবল টিকা নেয়া সৌদি বাসিন্দারাই উমরাহ করতে পারেন।

 

৫ আগস্টের পরও লকডাউন বহাল রাখার সুপারিশ

৫ আগস্টের পরও লকডাউন বহাল রাখার সুপারিশ

নিউজ মেট্রো প্রতিনিধি :

করোনা সংক্রমণের উর্ধ্বগতি ঠেকাতে ৫ আগস্টের পরও লকডাউন বহাল রাখার সুপারিশ করেছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা এ বি এম খুরশীদ আলম শুক্রবার দুপুরে গণমাধ্যমকে একথা জানিয়েছেন।

তিনি বলেন, ‘আমরা আরও আগেই এই চলমান লকডাউন বাড়ানোর সুপারিশ সরকারের কাছে করেছি।  যদিও এ ব্যাপারে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত দেয়নি সরকার।’

মহাপরিচালক বলেন, যেভাবে সংক্রমণ বাড়ছে, আমরা কীভাবে এই সংক্রমণ সামাল দেব? হাসপাতালে বেড ফাঁকা নেই। রোগীদের কোথায় জায়গা দেবো? সংক্রমণ যদি এভাবে বাড়তে থাকে, তাহলে পরিস্থিতি কঠিন হবে।  অবস্থা খুবই খারাপ হবে, এতে কোনো সন্দেহ নেই। এসব বিবেচনায় আমরা বিধিনিষেধ বাড়ানোর সুপারিশ করেছি।

করোনার দ্বিতীয় ঢেউ মোকাবেলায় গত ২৩ জুলাই থেকে দেশজুড়ে লকডাউন চলছে। সরকারি বিধি নিষেধের কারণে শিল্প কারখানা ও অফিস আদালত বন্ধ রয়েছে। কিন্তু তাতেও করোনা সংক্রমণ ও মৃত্যুহার কমানো যাচ্ছেনা। বরং দিন দিন তা বাড়ছে। আগামী ৫ আগস্ট লকডাউন শেষ হবার কথা রয়েছে।

সারাদেশে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ এবং মৃত্যু ঠেকাতে ২৩ জুলাই থেকে সরকার দেশজুড়ে বিধিনিষেধ আরোপ করেছে।  বিধিনিষেধ চলবে ৫ আগস্ট মধ্যরাত পর্যন্ত। কিন্তু সংক্রমণ এবং মৃত্যুহার না কমে বরং দিন দিন বাড়ার কারণে ৫ আগস্টের পরও লকডাউন বহালের সুপারিশ করেছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।

ঈদ যাত্রা : ২৪০ সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২৭৩

0
ঈদ যাত্রা : ২৪০ সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২৭৩
সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য রাখছেন বাংলাদেশ যাত্রী কল্যান সমিতির মহাসচিব মোজাম্মেল হক চৌধুরী
নিজস্ব প্রতিবেদক :
গত ঈদুল আযহায় যাতায়াতে সারাদেশে ১৫দিনে ২৪০টি সড়ক দুর্ঘটনায় ২৭৩ জন নিহত ও ৪৪৭ জন আহত হয়েছেন। বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতির সমিতির পর্যবেক্ষণ প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে। আজ শুক্রবার সকালে রাজধানীর সেগুনবাগিচাস্থ ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাগর-রুনি মিলনায়তন হলে এক সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনের মহাসচিব মোঃ মোজাম্মেল হক চৌধুরী এ প্রতিবেদন প্রকাশ করেন।

প্রতিবেদনে বলা হয়, লকডাউনের কারণে মানুষের যাতায়াত সীমিত হলেও স্বল্পসময়ের জন্য গণপরিবহন চালু করায় সড়কে গণপরিবহনের পাশাপাশি ব্যক্তিগতযান বিশেষ করে প্রাইভেট কার, মাইক্রোবাস, মোটরসাইকেল, অটোরিক্সা-ব্যাটারীচালিত রিক্সা, ট্রাক-পিকআপ ও কাভার্ডভ্যানে একসাথে গাদাগাদি করে যাতায়াতের কারণে বিগত ৬ বছরের তুলনায় এবারের ঈদে সড়কে দুর্ঘটনা ও প্রাণহাণি দুটোই বেড়েছে। ঈদযাত্রা শুরুর দিন গত ১৪ জুলাই থেকে ঈদ শেষে কর্মস্থলে ফেরা ২৮ জুলাই পর্যন্ত বিগত ১৫ দিনে ২৪০টি সড়ক দুর্ঘটনায় ২৭৩ জন নিহত ৪৪৭ জন আহত হয়েছে। উল্লেখিত সময়ে রেলপথে ০৯ টি ঘটনায় ১১ জন নিহত ও ০৫ জন আহত হয়েছে। নৌ-পথে ১৩ টি দুর্ঘটনায় ১১ জন নিহত ও ৩৬ জন আহত এবং ২১ জন নিখোঁজ হওয়ার ঘটনা মিলেছে। সড়ক, রেল ও নৌ-পথে যৌথভাবে ২৬২টি দুর্ঘটনায় ২৯৫ জন নিহত ও ৪৮৮ জন আহত হয়েছে। তবে ২৩ জুলাই থেকে কঠোর লকডাউন শুরু হওয়ার পর ২৫ জুলাই থেকে সড়কে দুর্ঘটনায় প্রাণহাণি কমতে থাকে।

প্রতিবেদনের তথ্য মতে, এবারও দুর্ঘটনার শীর্ষে রয়েছে মোটরসাইকেল। এবারের ঈদে ৮৭ টি মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় ৯৩ জন নিহত, ৫৯ জন আহত হয়েছে। যা মোট সড়ক দুর্ঘটনার ৩৬.২৫ শতাংশ, নিহতের ৩৪.০৬ শতাংশ এবং আহতের ১৩.১৯ শতাংশ প্রায়।
এই সময় সড়কে দুর্ঘটনায় আক্রান্ত ১০৬ জন চালক, ১৯ জন পরিবহন শ্রমিক, ৬৪ জন পথচারী, ৩৮ জন নারী, ৩১ জন শিশু, ১২ জন শিক্ষার্থী, ০৩ জন সাংবাদিক, ০৫ জন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য, ১২ জন শিক্ষক, ০৬ জন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মী এবং ০১ জন প্রকৌশলীর পরিচয় মিলেছে।
এর মধ্যে নিহত হয়েছে ০২ জন পুলিশ সদস্য, ০১ জন সেনাবাহিনীর সদস্য, ০১ জন বিজিবি, ২৭ জন নারী, ১৭ জন শিশু , ০৯ জন শিক্ষার্থী, ০৯ জন শিক্ষক, ৮৭ জন চালক, ১৬ জন পরিবহন শ্রমিক, ৫৩ জন পথচারী, ০৩ জন রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মী।
বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতির সড়ক দুর্ঘটনা মনিটরিং সেলের সদস্যরা বহুল প্রচারিত ও বিশ্বাসযোগ্য জাতীয় দৈনিক, আঞ্চলিক দৈনিক ও অনলাইন দৈনিক এ প্রকাশিত সংবাদ মনিটরিং করে এ প্রতিবেদন তৈরি করে।
সংগঠিত দুর্ঘটনা বিশ্লেষণে দেখা যায়, মোট যানবাহনের ২৮.৪৮ শতাংশ মোটরসাইকেল, ২৮.৭৮ শতাংশ ট্রাক-পিকআপ-কাভার্ডভ্যান-লরি, ৭.৪১ শতাংশ কার-মাইক্রো-জিপ, ৮.৬০ শতাংশ নছিমন-করিমন-ট্রাক্টর-লেগুনা-মাহিন্দ্রা, ১০.৩৮ শতাংশ অটোরিক্সা, ৭.৭১ শতাংশ ব্যাটারী রিক্সা-ইজিবাইক-ভ্যান-সাইকেল, ও ৮.৬০ শতাংশ বাস এসব দুর্ঘটনায় জড়িত ছিল।
সংগঠিত দুর্ঘটনার ২৫.৮৩ শতাংশ মুখোমুখি সংঘর্ষ, ৪৪.২৫ শতাংশ পথচারীকে গাড়ী চাপা দেয়ার ঘটনা, ১৮.৩৩ শতাংশ নিয়ন্ত্রন হারিয়ে খাদে পড়ার ঘটনায়, ৭.৯১ শতাংশ অন্যান্য অজ্ঞাত কারনে ও ০.৮৩ শতাংশ চাকায় ওড়না পেঁছিয়ে এবং ০.৮৩ শতাংশ ট্রেন-যানবাহন সংঘর্ষের ঘটনা সংগঠিত হয়েছে।
 মোট সংঘটিত দুর্ঘটনার ৩৩.৩৩ শতাংশ জাতীয় মহাসড়কে, ৪৩.৩৩ শতাংশ আঞ্চলিক মহাসড়কে, ১৮.৩৩ শতাংশ ফিডার রোডে এবং ০.৮৩ শতাংশ রেল ক্রসিং এ সংঘটিত হয়। এছাড়াও সারাদেশে সংঘটিত মোট দুর্ঘটনার ৩.৩৩ শতাংশ ঢাকা মহানগরীতে, ০.৮৩ শতাংশ চট্টগ্রাম মহানগরীতে সংঘটিত হয়।
বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতির মহাসচিব মোজাম্মেল হক চৌধুরী বলেন, বিগত ঈদগুলোতে সরকারের নানা মহলের তৎপরতা থাকায় দুর্ঘটনার লাঘাম কিছুটা টেনে ধরা সক্ষম হলেও কঠোর লকডাউনের কারনে মানুষের যাতায়াত সীমিত থাকার পরেও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের নজরদারী না থাকায় এবারের ঈদযাত্রায় সড়কে দুর্ঘটনা ও প্রাণহানি তুলনামূলকভাবে বেড়েছে। সরকার সড়কের অবকাঠামোর উন্নয়নে যতটা মনযোগী সড়ক নিরাপত্তায় ততটা উদাসীন। বিগত একযুগে ধারাবাহিকভাবে সড়ক নিরাপত্তায় নানা প্রতিশ্রুতি, নানা চমকপ্রদ বক্তব্য, নানা আশ^াস, নানা উদ্যোগ নেওয়া হলেও কোনকিছুই যেন বাস্তবায়নে আলোর মুখ দেখে না। এরই মধ্যে বাস্তবায়নের আগেই সড়ক আইন আরো দুর্বল করার ষড়যন্ত্র চলছে। ফলে সড়কে মৃত্যুর মিছিল থামানো কঠিন হয়ে পড়েছে।
এতে আরো উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের সহ-সভাপতি তাওহীদুল হক লিটন, যুগ্ন মহাসচিব মনিরুল হক, প্রচার সম্পাদক আনোয়ার হোসেন প্রমুখ।
প্রতিবেদনে দুর্ঘটনার ৫টি কারণ ও দুর্ঘটনা প্রতিরোধে ৭টি সুপারিশ তুলে ধরা হয়।
দুর্ঘটনার কারণসমূহ :
১. লকডাউনের কারণে এবং স্বল্প সময়ের জন্য গণপরিবহন চালু করার ফলে মহাসড়কে ব্যক্তিগত যানবাহন যেমন প্রাইভেট কার, মাইক্রোবাস, মোটরসাইকেল, অটোরিক্সা-ব্যাটারীচালিত রিক্সা, ট্রাক-পিকআপ ও কাভার্ডভ্যানের বেপরোয়া গতিতে যাতায়াত।
২. জাতীয় মহাসড়কে রোড সাইন বা রোড মাকিং, সড়কবাতি না থাকায় হঠাৎ ঈদে যাতায়াতকারী ব্যাক্তিগত যানের চালকদের রাতে এসব জাতীয় সড়কে ঝুঁকি নিয়ে যানবাহন চালানো।
৩. জাতীয়, আঞ্চলিক ও ফিডার রোডে টানিং চিহ্ন না থাকার ফলে নতুন চালদের এসব সড়কে দুর্ঘটনায় পতিত হয়েছে।
৪. মহাসড়কের নির্মাণ ত্রুটি, যানবাহনের ত্রুটি, ট্রাফিক আইন অমান্য করার প্রবণতা।
৫. উল্টোপথে যানবাহন চালানো, সড়কে চাদাঁবাজি, পণ্যবাহী যানে যাত্রী পরিবহন।
দুর্ঘটনার প্রতিরোধে সুপারিশসমূহ :
১. জাতীয় ও আঞ্চলিক মহাসড়কে রাতের বেলায় অবাধে চলাচলের জন্য আলোকসজ্জার ব্যবস্থা করা।
২. দক্ষ চালক তৈরির উদ্যোগ গ্রহন, যানবাহনের ত্রুটি সারানোর উদ্যোগ গ্রহন।
৩. ধীরগতির যান ও দ্রুতগতির যানের জন্য আলাদা লেনের ব্যবস্থা করা।
৪. সড়কে চাদাঁবাজি বন্ধ করা, চালকদের বেতন ও কর্মঘন্টা সুনিশ্চিত করা।
৫. সড়কে রোড সাইন, রোড মার্কিং স্থাপন করা।
৬. সড়ক পরিবহন আইন যথাযতভাবে বাস্তবায়ন করা। ট্রাফিক আইনের অপপ্রয়োগ রোধ করা।
৭. গণপরিবহন বিকশিত করা, নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিআরটিএর অনিয়ম দুর্নীতি বন্ধ করে সক্ষমতা বৃদ্ধি করা।
৮. মানসম্মত সড়ক নির্মাণ ও মেরামত সুনিশ্চিত করা, নিয়মিত রোড সেইফটি অডিট করা।

বিশ্বের ৪০০ কোটি মানুষ পেয়েছে কভিড-১৯ টিকা

বিশ্বের ৪০০ কোটি মানুষ পেয়েছে কভিড-১৯ টিকা

নিউজ মেট্রো ডেস্ক :  কভিড-১৯ প্রতিরোধকল্পে টিকাদান কার্যক্রম শুরুর পর ৮ মাসে সারাবিশ্বে ৪শ’ কোটির ও বেশী কভিড-১৯ ভ্যাকসিন ডোজ দেয়া হয়েছে। শুক্রবার এএফপি এই তথ্য প্রকাশ করেছে।
বৈশ্বিক টিকাদান কার্যক্রম কিছুটা ধীর গতিতে হয়েছে। এর মধ্যে শেষ এক বিলিয়ন ডোজ টিকা দিতে সময় লেগেছে ৩০ দিন। অথচ এর আগে এক বিলিয়নে সময় লেগেছে ২৬ দিন। প্রথম এবং দ্বিতীয় বিলিয়নে সময় লেগেছে যথাক্রমে ১৪০ দিন এবং ৪০ দিন।
৪ বিলিয়ন শটের মধ্যে ১.৬ বিলিয়ন শট দেয়া হয়েছে চীনে। ভারতে ৪৫১ মিলিয়ন এবং যুক্তরাষ্ট্রে ৩৪৩ মিলিয়ন শট টিকা দেয়া হয়েছে।
সংযুক্ত আরব আমিরাতে জনসংখ্যার ৭০ শতাংশকে ভ্যাকসিনের পুরো ডোজ প্রদান প্রায় সম্পন্ন হয়েছে। উরুগুয়ে এবং বাহরাইন উভয়ই ৬০ শতাংশের বেশী জনসংখ্যাকে ভ্যাকসিন প্রদান সম্পন্ন করেছে।
কাতার, চিলি এবং কানাডা, ইসরাইল, সিঙ্গাপুর, যুক্তরাজ্য, মঙ্গোলিয়া এবং ডেনমার্ক ও বেলজিয়ামে জনসংখ্যার অর্ধেকের বেশী লোককে ভ্যাকসিন প্রদান সম্পন্ন হয়েছে।

সূত্র : বাসস

কন্টেইনার জটের মুখে বেসরকারি আইসিডি

কন্টেইনার জটের মুখে বেসরকারি আইসিডি

সব ধরনের আমদানি পণ্যবাহী কন্টেইনার সরাসরি বেসরকারি আইসিডিতে (ইনল্যান্ড কন্টেইনার ডিপো) পাঠানো শুরুর পর চট্টগ্রাম বন্দর ইয়ার্ডে কমতে শুরু করেছে। তবে পর্যাপ্ত ডেলিভারি না হওয়ায় এখন বেসরকারি ডিপোগুলোতে বাড়ছে কন্টেইনারের সংখ্যা। এ অবস্থায় সেখানে কন্টেইনার জট সৃষ্টির আশঙ্কা করছেন সংশ্লিষ্টরা।

বাংলাদেশ ইনল্যান্ড কন্টেইনার ডিপোস অ্যাসোসিয়েশনের (বিকডা) চেয়ারম্যান নুরুল কাইয়ুম চৌধুরী বলেন, সবগুলো বেসরকারি ডিপোর মোট ধারণক্ষমতা প্রায় ৭৮ হাজার টিইইউস হলেও ইতিমধ্যে সেখানে কন্টেইনারের পরিমাণ ৫৫ হাজার টিইইউস ছাড়িয়ে গেছে। ২৬ জুলাই বন্দর থেকে সব ধরনের আমদানি পণ্যবাহী কন্টেইনার ডিপোতে পাঠানো শুরু হলেও সে তুলনায় ডেলিভারি হচ্ছে না। তা ছাড়া রপ্তানি পণ্যবাহী ও খালি কন্টেইনারও রয়েছে স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি। এ অবস্থায় দ্রুত আমদানি পণ্যবাহী কন্টেইনার ডেলিভারি ও রপ্তানি পণ্যবাহী কন্টেইনার শিপমেন্ট না হলে ডিপোগুলোতেও কন্টেইনারের বড় জট সৃষ্টির আশঙ্কা রয়েছে।

এদিকে তৈরি পোশাক রপ্তানিকারকদের সংগঠন বিজিএমইএর প্রথম সহসভাপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরী  বলেন, বেসরকারি আইসিডিগুলো থেকে পণ্য ডেলিভারি পেতে বন্দরের তুলনায় অনেক বেশি সময় লাগছে। খরচও বেড়েছে তিন গুণ। করোনা পরিস্থিতিতে বন্দর জটমুক্ত রাখতে গার্মেন্টস মালিকরা তা সাময়িকভাবে মেনে নিয়েছেন। শিল্প কারখানা বন্ধ থাকার পরও যতটা সম্ভব পণ্য ডেলিভারি নিচ্ছেন তারা। তিনি বলেন, জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) থেকে ৩১ আগস্ট পর্যন্ত অফডক থেকে সব আমদানি পণ্য খালাসের কথা বলা হলেও আমাদের অনুরোধ থাকবে সরকারি কঠোর বিধিনিষেধ তুলে নেওয়ার পরপরই যাতে সরাসরি বন্দর থেকে পণ্য ডেলিভারি নেওয়ার সুযোগ দেওয়া হয়। অন্যথায় দেশের প্রধান রপ্তানি খাতের ব্যবসায়ীরা বড় আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়বেন।

চট্টগ্রাম বন্দর সূত্র জানায়, ঈদুল আজহার ছুটির পরদিন থেকেই করোনা সংক্রমণ রোধে সরকার ঘোষিত কঠোর লকডাউনের কারণে বন্দর থেকে পণ্য ডেলিভারি কমে যায় উল্লেখযোগ্য হারে। ফলে কন্টেইনার জট দেখা দেয়। এ পরিস্থিতিতে বড় জট এড়াতে সব ধরনের আমদানি পণ্য বেসরকারি ডিপো থেকে খালাসের অনুমতি চেয়ে এনবিআরকে চিঠি দেয় নৌ মন্ত্রণালয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে ২৫ জুলাই সব ধরনের আমদানি পণ্য বেসরকারি ডিপো থেকে খালাসের অনুমতি দিয়ে অফিস আদেশ জারি করে এনবিআর।

রপ্তানি পণ্যবাহী ও খালি কন্টেইনারে কানায় কানায় পূর্ণ হয়ে উঠছে বেসরকারি কন্টেইনার ডিপোগুলোও। সংকট উত্তরণে বন্দর ও স্টেক হোল্ডারদের জরুরি বৈঠক থেকে চট্টগ্রাম-কলম্বো রুটে চলাচলের জন্য নতুন ফিডার ভ্যাসেল অনুমোদনসহ ৭টি সিদ্ধান্ত হয়। এসব সিদ্ধান্ত কার্যকরের পর অফডকগুলো থেকে কয়েক হাজার রপ্তানি পণ্যবাহী কন্টেইনার জাহাজীকরণ হয়। তারপরও বর্তমানে অফডকগুলোতে ১২ হাজার টিইইউস রপ্তানি পণ্যবাহী কন্টেইনার শিপমেন্টের অপেক্ষায় রয়েছে। তার ওপর নতুন করে সব ধরনের আমদানি পণ্যবাহী কন্টেইনার অফডকে আসতে থাকায় সেখানে চাপ বেড়েছে।

বেসরকারি আইসিডিগুলোর গত বুধবারের পরিসংখ্যানে দেখা যায়, চট্টগ্রামের ১৭টি ডিপোতে মোট ৭৮ হাজার ৭০০ টিইইউস কন্টেইনারের ধারণক্ষমতার বিপরীতে মোট কন্টেইনার রয়েছে ৫৫ হাজার ৯৮৮ টিইইউস। এর মধ্যে আমদানি পণ্যবাহী কন্টেইনার ১৩ হাজার ১১৬ টিইইউস, রপ্তানি পণ্যবাহী কন্টেইনার ১২ হাজার ৬৯৯ টিইইউস ও খালি কন্টেইনার ৩০ হাজার ১৭৩ টিইইউস। স্বাভাবিক অপারেশনাল কার্যক্রম পরিচালনায় ধারণক্ষমতার ৩০ শতাংশ খালি রাখতে হয়। কিন্তু বর্তমানে অধিকাংশ অফডকে সেই পরিমাণ জায়গা খালি নেই। চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের সচিব মো. ওমর ফারুক  জানান, ২৬ জুলাই থেকে সব ধরনের আমদানি পণ্যবাহী কন্টেইনার অফডকে পাঠানো শুরুর পর বন্দরে কন্টেইনারের পরিমাণ কমে আসছে। বন্দর থেকে ডেলিভারিও বেড়েছে। বন্দরের ৪৯ হাজার ১৮ টিইইউস ধারণক্ষমতার বিপরীতে গতকাল সকাল ৮টা পর্যন্ত মোট কন্টেইনার ছিল ৪২ হাজার ৫৮৫ টিইইউস। তিনি জানান, গত তিন দিনে বন্দর থেকে মোট ১৪ হাজার ৯৫ টিইইউস কন্টেইনার ডেলিভারি হয়েছে।

সূত্র: দেশ রূপান্তর

এ বছর জনপ্রতি ৭০ টাকা ফিতরা নির্ধারণ

এ বছর জনপ্রতি ৭০ টাকা ফিতরা নির্ধারণ
নিউজ মেট্রো ডেস্ক :
চলতি বছর ফিতরার হার জনপ্রতি সর্বনিম্ন ৭০ টাকা এবং সর্বোচ্চ ২ হাজার ৩১০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। গত বছরও সর্বনিম্ন ফিতরা ৭০ টাকাই ছিল তবে সর্বোচ্চ ছিল ২ হাজার ২০০ টাকা।
ইসলামিক ফাউন্ডেশনের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, জাতীয় ফিতরা নির্ধারণ কমিটির এক ভার্চুয়াল সভায় এই হার নির্ধারণ করা হয়।
সভায় সভাপতিত্ব করেন জাতীয় ফিতরা নির্ধারণ কমিটির সভাপতি ও বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের সিনিয়র পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা মুহাম্মদ মিজানুর রহমান। এতে ফিতরা নির্ধারণ কমিটির সদস্য ও বিশিষ্ট আলেমরা উপস্থিত ছিলেন।
সভায় সিদ্ধান্ত গৃহীত হয় যে, ইসলামী শরিয়াহ মতে মুসলমানরা সামর্থ্য অনুযায়ী গম, আটা, খেজুর, কিসমিস, পনির ও যবের যেকোনো একটি পণ্যের নির্দিষ্ট পরিমাণ বা এর বাজারমূল্য ফিতরা হিসেবে গরিবদের মধ্যে বিতরণ করতে পারবেন।
আটার ক্ষেত্রে এর পরিমাণ ১ কেজি ৬৫০ গ্রাম (অর্ধ সা’)। খেজুর, কিসমিস, পনির ও যবের ক্ষেত্রে ৩ কেজি ৩০০ গ্রাম (এক সা’) মাধ্যমে সাদকাতুল ফিতর (ফিতরা) আদায় করতে হয়।
এসব পণ্যের বাজারমূল্য হিসাব করে সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন ফিতরা নির্ধারণ করা হয়।

বাঁশখালীতে গুলিবিদ্ধ আরো ২ শ্রমিকের মৃত্যু

বাঁশখালীতে গুলিবিদ্ধ আরো ২ শ্রমিকের মৃত্যু
ফাইল ছবি
নিজস্ব প্রতিবেদক :
বাঁশখালীর গন্ডামারায় নির্মাণাধীন বিদ্যুৎ প্রকল্প এস এস পাওয়ারের শ্রমিক-পুলিশ সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ আরো দুই জনের মৃত্যু হয়েছে। এরা হলেন- শিমুল আহমেদ (২৩) ও রাজেউল ইসলাম (২৫)। তাঁরা দু’জনই ওই প্রকল্পে কর্মরত ছিলেন। এ নিয়ে ওই ঘটনায় ৭জন শ্রমিক মারা গেলেন।
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল সূত্র জানায়, এস এস পাওয়ারে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ শ্রমিক শিমুল আহমেদকে গত শনিবার থেকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। বুধবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে চমেক হাসপাতালের আইসিইউতে মারা যান তিনি। তাঁর বাড়ি মৌলভীবাজার জেলার শ্রীমঙ্গলে।
এদিকে নগরীর  পার্ক ভিউ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন রাজেউল ইসলাম (২৫) নামে আরেক আহত শ্রমিক। তাঁর বাড়ি দিনাজপুরের ফুলবাড়ি এলাকায়।
প্রসঙ্গত, বাঁশখালীর গন্ডামারা এলাকায় এস আলম গ্রুপ ও চীনের একটি প্রতিষ্ঠানের যৌথ অর্থায়নে বাস্তবায়নাধীন বিদ্যুৎ প্রকল্পের শ্রমিকরা বিভিন্ন দাবি-দাওয়া নিয়ে বিক্ষোভকালে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষ বাঁধে। ওই দিনই গুলিতে ৫ শ্রমিক মারা যান। এরা হলেন- আহমদ রেজা (১৮), রনি হোসেন (২২), শুভ (২৪), মো. রাহাত (২৪) ও রায়হান (২৫)।

একদিনে বিশ্বের সর্বোচ্চ করোনা সংক্রমণ ভারতে

একদিনে বিশ্বের সর্বোচ্চ করোনা সংক্রমণ ভারতে
লাফিয়ে লাফিয়ে বেড়ে দেশের দৈনিক করোনাভাইরাস সংক্রমণ পৌঁছে গেল ২ লক্ষ ৯৫ হাজারে। এক দিনে আক্রান্তের নিরিখে এই সংখ্যা শুধুমাত্র ভারতে নয় বিশ্বেও সর্বোচ্চ। এ বছর ৮ জানুয়ারি আমেরিকাতে এক দিনে আক্রান্ত হয়েছিলেন ২ লক্ষ ৮৯ হাজার ১৯৫ জন। কোনও একটি দেশে একদিনে আক্রান্তের নিরিখে এই সংখ্যা এত দিন সর্বোচ্চ ছিল। দৈনিক সংক্রমণের নিরিখে বুধবার নতুন রের্কড গড়ল ভারত।
দৈনিক মৃত্যুর নিরিখেও দেশে বুধবার তৈরি হল নতুন রের্কড। দেশে এই প্রথম একদিনে মৃত্যু ২ হাজার ছাড়িয়ে গেল। গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে মৃত্যু হয়েছে ২ হাজার ২৩ জনের। করোনাভাইরাসের ছোবলে দেশে এখনও অবধি প্রাণ হারিয়েছেন ১ লক্ষ ৮২ হাজার ৫৫৩ জন।
সূত্র : আনন্দবাজার

রণক্ষেত্রে প্রাণ হারালেন চাদের প্রেসিডেন্ট ইদ্রিস ডেবি

রণক্ষেত্রে প্রাণ হারালেন চাদের প্রেসিডেন্ট ইদ্রিস ডেবি
নিউজ মেট্রো ডেস্ক :
যুদ্ধক্ষেত্র পরিদর্শনে গিয়ে প্রতিপক্ষের হামলায় মারা গেলেন তিন দশক ধরে ক্ষমতায় থাকা মধ্য আফ্রিকার রাষ্ট্র চাদের প্রেসিডেন্ট ইদ্রিস ডেবি।মঙ্গলবার চাদের সেনাবাহিনীর এক মুখপাত্র প্রেসিডেন্টের মৃত্যুর খবরটি নিশ্চিত করেছেন৷রাষ্ট্র পরিচালনার জন্য  ডেবির ৩৭ বছর বয়সি ছেলে মাহামাত ইদ্রিস ডেবি ইটনোর নেতৃত্বে গঠন করা হয়েছে অন্তর্বর্তী কাউন্সিল৷
ডয়চে ভেলে জানায়, ডেবির দলের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে- পার্শ্ববর্তী লিবিয়া থেকে আক্রমণ করা ‘সন্ত্রাসীরা’ একটি সীমান্ত চৌকিতে হামলা চালায়৷ মরুভূমির মধ্য দিয়ে তারা রাজধানী এনজামেনার দিকে বেশ কয়েকশ কিলোমিটার এগিয়েও যায়৷ সেনাবাহিনীর দাবি এই যুদ্ধে বিদ্রোহীরা পিছু হঠতে বাধ্য হয়েছে এবং তিন শতাধিক বিদ্রোহী মারা গেছে৷
সেনাবাহিনীর মুখপাত্র আজেম বার্মেন্দাও আগোনা টিভিতে প্রেসিডেন্টের মৃত্যু সংবাদ ঘোষণা করেন৷ স্থানীয় সময় মঙ্গলবার সন্ধ্যা ছয়টা থেকে দেশটিতে কারফিউ ঘোষণার কথাও জানান মুখপাত্র৷
১৯৯০ সাল থেকে আফ্রিকার দেশ চাডের প্রেসিডেন্ট ইদ্রিস ডেবি৷ আফ্রিকার সবচেয়ে দীর্ঘ সময় ধরে রাষ্ট্রক্ষমতায় থাকা ব্যক্তিদের মধ্যেও একজন তিনি৷ গত ১১ এপ্রিলের নির্বাচনে ৭৯ শতাংশ ভোট পান ডেবি৷ সাহেল অঞ্চলে বিভিন্ন জঙ্গী গোষ্ঠির তৎপরতার বিরুদ্ধে ফরাসি নেতৃত্বাধীন অভিযানের অন্যতম শক্তি ছিলেন তিনি৷ গত আগস্টে দেশটির পশ্চিমে জিহাদিদের বিরুদ্ধে সফল অভিযান পরিচালনার পর চাদের ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলি ডেবিকে দেশটির প্রথম ফিল্ড মার্শাল ঘোষণা করে৷

চট্টগ্রামে করোনায় মৃত্যু চারশ ছুঁয়েছে

চট্টগ্রামে করোনায় মৃত্যু চারশ ছুঁয়েছে
নিউজ মেট্রো প্রতিনিধি :
চট্টগ্রামে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মৃতের সংখ্যা চারশ ছুঁয়েছে। এই পর্যন্ত শনাক্ত রোগীর সংখ্যা ছাড়িয়েছে ৪২ হাজার।

চট্টগ্রাম জেলা সিভিল সার্জন কার্যালয়ের আজ বুধবারের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় মহানগরী ও জেলা মিলিয়ে মারা গেছে চারজন কোভিড-১৯ রোগী। সে হিসেবে গত এক বছরে এ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়াল চারশতে।

চট্টগ্রামে গত বছরের ৩ এপ্রিল প্রথম রোগী শনাক্ত হয়। তার ছয় দিন পর ৯ এপ্রিল ঘটে প্রথম মৃত্যু। গত ২৪ ঘন্টায় মারা যাওয়া চারজনের মধ্যে দুইজন মহানগরী এবং বাকি দুইজন বিভিন্ন উপজেলার বাসিন্দা।

চট্টগ্রাম জেলা সিভিল সার্জন কার্যালয়ের হিসেব মতে চট্টগ্রাম জেলায় করোনাভাইরাসে এ পর্যন্ত আক্রান্ত ব্যক্তির সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৪২ হাজার ৭১৫ জনে।

চট্টগ্রামের দায়িত্বপ্রাপ্ত সিভিল সার্জন ডা. আসিফ খান জানিয়েছেন, গত ২৪ ঘণ্টায় চট্টগ্রামে এ ভাইরাসে নতুন করে আক্রান্ত হয়েছে ৪১৪ জন। এর মধ্যে মহানগরীতে ৩৭৩ জন এবং বিভিন্ন  উপজেলায় ৪১ জন।

তিনি আরো জানান চট্টগ্রাম জেলায় মোট নমুনা পরীক্ষা হয়েছে ২ হাজার ৭৫৬টি। নমুনা পরীক্ষা বিবেচনায় শনাক্তের হার ১৫ দশমিক ০২ শতাংশ।