Home Blog Page 29

পবিত্র শবে বরাত ২৯ মার্চ

0
পবিত্র শবে বরাত ২৯ মার্চ

বাংলাদেশের আকাশে রোববার কোথাও ১৪৪২ হিজরি সনের পবিত্র শাবান মাসের চাঁদ দেখা যায়নি। ফলে  ১৫ মার্চ সোমবার পবিত্র রজব মাস ৩০ দিন পূর্ণ হবে এবং আগামী ১৬ মার্চ মঙ্গলবার থেকে পবিত্র শাবান মাস গণনা করা হবে। প্রেক্ষিতে আগামী ২৯ মার্চ  দিবাগত রাতে পবিত্র শবে বরাত পালিত হবে।

রোববার  সন্ধ্যায় ইসলামিক ফাউন্ডেশন বায়তুল মুকাররম সভাকক্ষে জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির সভায় এ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব  মোঃ নূরুল ইসলাম।

সভায় তথ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মোঃ মিজান-উল-আলম, ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মোঃ আলতাফ হোসেন চৌধুরী, ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালক ড. মোঃ মুশফিকুর রহমান (অতিরিক্ত সচিব), ওয়াকফ প্রশাসক আব্দুল্লাহ সাজ্জাদ, ঢাকা জেলার জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ মামুনুল হক, সিনিয়র উপ-প্রধান তথ্য অফিসার মুহ. সাইফুল্লাহ, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের যুগ্ম-সচিব মো: ছাইফুল ইসলাম, বাংলাদেশ টেলিভিশনের পরিচালক (প্রশাসন) মুহা. নেছার উদ্দিন জুয়েল, বাংলাদেশ মহাকাশ গবেষণা ও দূর অনুধাবন প্রতিষ্ঠানের পিএসও আবু মোহাম্মদ, বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক মুহঃ আছাদুর রহমান, মাদ্রাসা-ই-আলিয়ার অধ্যক্ষ মোঃ আলমগীর রহমান, বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের সিনিয়র পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা মুহাম্মদ মিজানুর রহমান, লালবাগ শাহী জামে মসজিদের খতিব মুফতি মুহাম্মদ নেয়ামতুল্লাহ ও চকবাজার শাহী জামে মসজিদের খতিব মুফতি শেখ নাঈম রেজওয়ান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

-তথ্য বিবরণী

সারাদেশে সব মার্কেট বন্ধ থাকবে ১৭ মার্চ

সারাদেশে সব মার্কেট বন্ধ থাকবে ১৭ মার্চ

বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে আগামী ১৭ মার্চ সারাদেশের সব মার্কেট ও দোকান বন্ধ রাখার ঘোষণা দিয়েছে বাংলাদেশ দোকান মালিক সমিতি। রোববার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে সংগঠনটি জানায়, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষে ১৭ মার্চ সারাদেশে মার্কেট ও দোকান বন্ধ রাখা হবে। একইসঙ্গে মার্কেটগুলোতে আলোকসজ্জা করার জন্য দোকান মালিকদের অনুরোধ জানানো হয়েছে।

দোকান মালিক সমিতির এ সভায় সংগঠনের সভাপতি ও মহাসচিব ছাড়াও সভায় এফবিসিসিসিআই পরিচালক আব্দুর রাজ্জাক, আবু মোতালেব ও হাফেজ হারুন এবং বিভিন্ন ব্যবসায়ী সংগঠনের নেতা রেজাউল ইসলাম মন্টু, নুরুল ইসলাম, হুমায়ুন কবির আজাদ, আতিকুর রহমান, বিভোর চন্দ্র দে, বীর মুক্তিযোদ্ধা এসএম শামসুল হক, এসএম আবু সাইদ সুফি, ইন্তেসার আহমেদ চৌধুরী, শাহাদত হোসেন, আনোয়ার হোসেন লিটু, গোলাম রসুল ও ফরহাদ রানা উপস্থিত ছিলেন।

-নিউজ মেট্রো ডেস্ক

ম্যাজিস্ট্রেটকে শো’কজ হাইকোর্টের

ম্যাজিস্ট্রেটকে শো’কজ হাইকোর্টের

নিউজ মেট্রো প্রতিনিধি :

আসামির ওপর পুলিশি নির্যাতনের কথা জেনেও পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নিয়ে উল্টো ওই আসামির স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি রেকর্ড করায় চাঁদপুর আদালতের এক ম্যাজিস্ট্রেটকে শো’কজ করেছেন হাইকোর্ট। সংশ্লিষ্ট ম্যাজিস্ট্রেটকে চার সপ্তাহের মধ্যে এ বিষয়ে ব্যাখ্যা দিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। বিচারপতি এম. ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমানের হাইকোর্ট বেঞ্চ রবিবার এ আদেশ দেন।

মামলা পর্যালোচনায় জানা যায়, একটি মোবাইল ফোনকে কেন্দ্র করে  ২০১৯ সালের ১৯ আগস্ট চাঁদপুরে সোহেল রানা নামে এক শিক্ষার্থী খুন হয়। এ ঘটনায় নিহতের ভাই বাদী হয়ে অজ্ঞাত আসামিদের বিরুদ্ধে মামলা করেন। এ হত্যার ঘটনায় ফরহাদ, মেহেদী ও রুবেল নামে তিন আসামীকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।

এদের মধ্যে আসামি ফরহাদ হাইকোর্টে জামিন আবেদন করে। তার জামিন আবেদনের ওপর শুনানিকালে আইনজীবী দাবি করেন, ফরহাদ যে স্বীকারেক্তিমূলক জবানবন্দী দিয়েছে তাতে ম্যাজিস্ট্রেট তার বয়স ১৬ বছর উল্লেখ করেছেন। অথচ পুলিশ প্রতিবেদনে বলা হয়েছে ১৯ বছর। আইনজীবী বলেন, স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দীতেই ম্যাজিস্ট্রেট বলছেন যে আসামিকে রিমান্ডে নিয়ে নির্যাতন করা হয়েছে বলে প্রতীয়মান হয়। আসামির ওপর নির্যাতন করা হয়েছে, এটা জানার পরও ম্যাজিস্ট্রেট সংশ্লিস্ট পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নিয়ে জবানবন্দী রেকর্ড করেছে। ওই জবানবন্দীর কপি দেখে হাইকোর্ট ক্ষোভ প্রকাশ করেন।

আদালত বলেন, বিচারকের সামনে হাজির করা আসামির ওপর নির্যাতন করা হয়েছে কীনা তা দেখার দায়িত্ব তার। আসামির শরীরে নির্যাতনের চিহ্ন থাকলে সে অনুযায়ী তার ব্যবস্থা নেওয়ার কথা। পুলিশ নির্যাতন করলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার কথা। এর পরও আসামির জবানবন্দী গ্রহণ করায় হাইকোর্ট সংশ্লিস্ট ম্যাজিস্ট্রেটকে শোকজ করে আদেশ দেন।

আদালতে আসামির পক্ষে আইনজীবী ছিলেন ব্যারিস্টার রিমি নাহরিন। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মো. সারওয়ার হোসেন বাপ্পী।

উচ্চশিক্ষা চর্চায় পরিবর্তন ঘটাবে ব্লেন্ডেড লার্নিং : সাঈদ আল নোমান

উচ্চশিক্ষা চর্চায় পরিবর্তন ঘটাবে ব্লেন্ডেড লার্নিং : সাঈদ আল নোমান
ইস্ট ডেল্টা ইউনিভার্সিটির একাডেমিক কাউন্সিলের সভায় উপাচার্য অধ্যাপক সিকান্দার খানসহ সদস্যবৃন্দ

করোনার প্রকোপে অনলাইন পাঠদানের সফল ও সময়োপযোগী পদক্ষেপের ধারাবাহিকতায় এবার নতুন আঙ্গিকে উচ্চশিক্ষার চর্চাকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করেছে ইস্ট ডেল্টা ইউনিভার্সিটি (ইডিইউ)। সরকারি সিদ্ধান্তের প্রেক্ষিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস খুলে দেয়া হলেও অনলাইন কার্যক্রম উন্নয়নের সুফলকে কাজে লাগিয়ে এ চর্চা ধরে রাখতে ইডিইউতে বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো শুরু হয়েছে ব্লেন্ডেড লার্নিং বা মিশ্র পাঠদান কৌশল। ১৩ মার্চ সন্ধ্যায় বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে অনুষ্ঠিত একাডেমিক কাউন্সিলের ২০তম সভায় এ সংক্রান্ত বিস্তারিত আলোচনা শেষে তা অনুমোদন দেয়া হয়।
উপাচার্য অধ্যাপক সিকান্দার খানের সভাপতিত্বে এ সভায় অনলাইনে যুক্ত হন ইডিইউর বোর্ড অব ট্রাস্টিজের পক্ষে প্রতিষ্ঠাতা ভাইস চেয়ারম্যান সাঈদ আল নোমান। তিনি বলেন, ইডিইউতে এ বছরের শুরু থেকে পরীক্ষামূলকভাবে অনলাইন ও ক্যাম্পাসে একইসাথে পাঠদানের মাধ্যমে ব্লেন্ডেড লার্নিং বা মিশ্র পাঠদান কৌশল প্রয়োগের উদ্যোগ নেওয়া হয়। এ লক্ষ্যে প্রতিটি শ্রেণীকক্ষকে ‘একটিভ লার্নিং’ বা ‘ফ্লিপড’ ক্লাসরুম হিসেবে গড়ে তোলা হচ্ছে।
তিনি আরো বলেন, ‘ফ্লিপড ক্লাসরুম’ এমন এক ধরনের কৌশল যেখানে শিক্ষার্থীরা ঘরে বসে রেকর্ড করা ভিডিও ও পাঠ্যপুস্তকের সাহায্যে কোনো একটি টপিক বা বিষয়ের সাথে পরিচিত হয়। পরে ক্লাসে সেই নির্দিষ্ট বিষয়ে লেকচার দানের মাধ্যমে টপিকটি বিস্তারিতভাবে শিক্ষার্থীদের কাছে তুলে ধরা হয় এবং এরপর ক্লাসরুমে বা বাড়িতে অনুশীলনের জন্য তাদের এসাইনমেন্ট ও প্রজেক্ট দেওয়া হয়। এভাবে যে কোনো বিষয়ে তত্ত্বীয় ও প্রয়োগিক উভয় রূপে পারদর্শী হয়ে উঠছে শিক্ষার্থীরা। এভাবে উচ্চশিক্ষার চর্চায় ও শিক্ষার্থীদের দক্ষতায় ইতিবাচক পরিবর্তন আসবে।
সভাপতির বক্তব্যে উপাচার্য অধ্যাপক মু. সিকান্দার খান বলেন, ইডিইউ গতানুগতিক কারিকুলাম অনুসরণ করে না। বিশ্বের প্রথম সারির বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর আদলে সর্বাধুনিক বিষয় ও শিক্ষাপদ্ধতিকে আমাদের কারিকুলামে সমন্বয় করা হয়। তাই প্রতিটি প্রোগ্রামের সিলেবাস ও কারিকুলাম নিয়মিত উন্নত করি আমরা।
সভায় স্প্রিং ২০২১ সেমিস্টারের একাডেমিক ক্যালেন্ডার, বিওটি গ্রান্ট স্কলারশিপ, চেয়ারম্যান ডিস্টিংগুইশড স্কলারশিপ, ডিন’স অ্যাওয়ার্ড ও জেরিন-জাহরা মেমোরিয়াল স্কলারশিপে মনোনীত শিক্ষার্থীদের তালিকা এবং এমএসসি ইন ইটিই, বিএসসি ইন সিএসসি ও ট্রিপল ই, বিবিএ ও এমবি, বিএ ও এমএ ইন ইংলিশ এবং বিএ ইন ইকনোমিক্স প্রোগ্রামের পরিবর্তিত সিলেবাস অনুমোদন দেয়া হয়।
এতে রেজিস্ট্রার সজল কান্তি বড়ুয়া, প্ল্যানিং অ্যান্ড ডেভলপমেন্ট ডিরেক্টর শাফায়েত কবির চৌধুরী, অধ্যাপক আবদুল মালেক, অ্যাসোসিয়েট ডিন যথাক্রমে স্কুল অব লিবারেল আর্টসের মুহাম্মদ শহিদুল ইসলাম চৌধুরী, স্কুল অব ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের ড. মো. নাজিম উদ্দিন ও স্কুল অব বিজনেসের ড. মোহাম্মদ রকিবুল কবির প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

-প্রেস বিজ্ঞপ্তি

বোরকা-নিকাব নিষিদ্ধ করেছে শ্রীলং৥কা

বোরকা-নিকাব নিষিদ্ধ করেছে শ্রীলং৥কা

শ্রীলঙ্কা সরকার জাতীয় নিরাপত্তার যুক্তি দেখিয়ে জনসমক্ষে বোরকা ও নিকাবসহ সবধরনের মুখ ঢাকা পোশাক পরা নিষিদ্ধ করার গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ নিয়েছে।

দেশটির জন নিরাপত্তা মন্ত্রী সারাত উইরাসেকারা বিবিসিকে বলেছেন, বোরকা নিষিদ্ধ করার এক নির্দেশে তিনি সই করেছেন। সেটি কার্যকর করতে পার্লামেন্টের অনুমোদন লাগবে।

মন্ত্রী বলেন, খুব দ্রুত এই সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন হবে বলে তিনি আশা করছেন।

প্রায় দু বছর আগে খ্রিস্টানদের ইস্টার সানডে পরবের দিন শ্রীলঙ্কায় হোটেল ও কয়েকটি গির্জার ওপর সমন্বিত কয়েকটি হামলার পর দেশটির সরকার এই উদ্যোগ নিচ্ছে।

ওই হামলায় আত্মঘাতী বোমাহামলাকারীরা ক্যাথলিকদের গির্জা ও পর্যটকদের হোটেল টার্গেট করে হামলা চালায়। ২০১৯ সালে এপ্রিল মাসের ওই হামলায় প্রাণ হারায় আড়াইশ’র বেশি মানুষ। ইসলামিক স্টেট জঙ্গী গোষ্ঠী এই হামলার দায় স্বীকার করে।

কর্তৃপক্ষ জঙ্গীদের ধরতে অভিযান চালায় এবং সেসময় সংখ্যালঘু বৌদ্ধদের এই দেশটিতে জরুরিকালীন পদক্ষেপ হিসাবে সবধরনের মুখ ঢাকা পোশাক পরার ওপর স্বল্প মেয়াদী নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়।

-সূত্র : বিবিসি

করোনা  টিকা নেয়া প্রসঙ্গে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রীর বক্তব্য

করোনা  টিকা নেয়া প্রসঙ্গে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রীর বক্তব্য

মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রীর করোনা টিকা নেয়ার বিষয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে  প্রচারিত একটি ভিডিও এ মন্ত্রণালয়ের  মন্ত্রী   আ ক ম  মোজাম্মেল হকের দৃষ্টিগোচর  হয়েছে। যেখানে ভিডিও  এডিট করে মন্ত্রী টিকা নেননি বলে অপপ্রচার চালানো হচ্ছে।

প্রকৃত   ঘটনা হচ্ছে,   মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী  গত ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২১ সচিবালয় ক্লিনিক ভবনে করোনা টিকা গ্রহণ করেন। সাংবাদিকরা সে সময় ছবি ও ভিডিও সংগ্রহ করেন । তবে টিকা দেয়ার কক্ষে  স্থান সংকুলান না হওয়ায়   উপস্থিত সাংবাদিকরা কেউ কেউ ছবি ও ভিডিও ফুটেজ  নিতে পারেননি। পরে  ক্যামেরাম্যানরা  অনুরোধ করলে,   মন্ত্রী  টিকা নেয়ার পর  তাদের ছবি ও ভিডিও নেয়ার সুযোগ দেন। মন্ত্রীদের  টিকা নেয়ার ভিডিও  লিঙ্ক  https://www.youtube.com/watch?v=pDeQH-qMQZY

উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে ভিডিও এডিট করে  মন্ত্রী টিকা নেননি বলে যে  অপপ্রচার চালানো হচ্ছে তা স্বাধীনতাবিরোধী  কুচক্রী মহলের মুক্তিযুদ্ধ  মন্ত্রী তথা সরকারের বিরুদ্ধে   মিথ্যা অপপ্রচারের অংশ বলে মন্ত্রী উল্লেখ করেছেন। ভিডিও  সম্পাদনা করে এ ধরনের মিথ্যা  অপপ্রচার যারা চালাচ্ছেন, তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ  করা হবে বলে মন্ত্রী জানিয়েছেন।

-তথ্য বিবরণী

মোংলা বন্দর চ্যানেলের ইনার বারে ড্রেজিং কাজ শুরু

0
মোংলা বন্দর চ্যানেলের ইনার বারে ড্রেজিং কাজ শুরু
মোংলা বন্দরে ইনার বারের ড্রেজিং কার্যক্রম উদ্বোধন করছেন নৌ-প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী

নিজস্ব প্রতিবেদক :

মোংলা বন্দরের জেটিতে স্বাভাবিক জোয়ারের সহায়তায় ৯ দশমিক ৫ থেকে ১০ মিটার ড্রাফটের জাহাজ হ্যান্ডেল করার লক্ষ্যে আজ মোংলা বন্দর চ্যানেলের ইনার বারে ড্রেজিং কাজ শুরু হয়েছে। নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহ্‌মুদ চৌধুরী আজ শনিবার মোংলা বন্দরের জয়মনিরগোল পয়েন্টে ড্রেজিং কাজের  উদ্বোধন করেন।

ইনার বারে ড্রেজিং প্রকল্পের জন্য ব্যয় হবে ৭৯৪ কোটি টাকা। ২০২২ সালের জুনের মধ্যে ড্রেজিংয়ের কাজ শেষ হবে। ইনার বারে ২১৬ দশমিক শূন্য ৯ লাখ ঘন মিটার ড্রেজিং করা হবে। চীনের প্রতিষ্ঠান জিয়ানসু হাইহং কন্সট্রাকশন ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানি লিমিটেড এবং চায়না সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং কন্সট্রাকশন কর্পোরেশন যৌথভাবে ড্রেজিং কাজটি করবে।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রতিমন্ত্রী বলেন, ২০০৯ সালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সরকার ক্ষমতায় আসার পর বন্দরের কার্গো হ্যান্ডলিং যন্ত্রপাতিসহ অবকাঠামো উন্নয়ন এবং ড্রেজিং করার জন্য নির্দেশনা প্রদান করেন। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা অনুসারে বন্দরের বিভিন্ন প্রকার হ্যান্ডলিং ইকুইপমেন্ট সংগ্রহ, অবকাঠামোর উন্নয়ন এবং ড্রেজিং করার জন্য নানাবিধ প্রকল্প গ্রহণ করা হয়। এরই ধারাবাহিকতায় প্রায় ৭০০ কোটি টাকা ব্যয় করে মোংলা বন্দরের আউটার বারে ড্রেজিং করা হয়েছে। আউটার বারে ড্রেজিংয়ের ফলে বন্দরের এ্যাংকোরেজ এলাকা পর্যন্ত ১০ মিটার ড্রাফটের জাহাজ অনায়াসে আসতে পারবে। ইতোমধ্যে ৯ দশমিক ৫ মিটার ড্রাফটের জাহাজ আসা শুরু করেছে। এতে বন্দরে আগত জাহাজের সংখ্যা বৃদ্ধি বন্দরের রাজস্ব আয় বৃদ্ধি পাচ্ছে।  তিনি বলেন, ইনার বারে ড্রেজিং সমাপ্ত হওয়ার পর বন্দরে আগত জাহাজের টার্ন এ্যারাউন্ড টাইম কমে যাবে, পণ্য পরিবহন খরচ সাশ্রয় হবে। মোংলা বন্দরে জাহাজের সংখ্যা অনেকাংশে বৃদ্ধি পাবে, যা দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের উন্নয়নসহ দেশের অর্থনীতিতে ব্যাপক ভূমিকা রাখবে। মোংলা বন্দর ব‍্যবসা বাণিজ‍্যের ক্ষেত্রে বিরাট ভূমিকা রাখবে। যা বর্তমান সরকারের ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত দেশ গড়ার পরিকল্পনা বাস্তবায়নে সহায়ক হবে।

এসময় অন্যান্যের মধ্যে খুলনা সিটি কর্পোরেশনের মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেক, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু বিষয়ক উপমন্ত্রী হাবিবুন নাহার, মন্ত্রণালয়ের সচিব মোহাম্মদ মেজবাহ্ উদ্দিন চৌধুরী, মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান রিয়ার এডমিরাল মোহাম্মদ মুসা এবং প্রকল্প পরিচালক শেখ শওকত আলী উপস্থিত ছিলেন ।

পাকিস্তানিদের সাথে বিএনপির বুঝের খুব মিল রয়েছে : তথ্যমন্ত্রী

পাকিস্তানিদের সাথে বিএনপির বুঝের খুব মিল রয়েছে : তথ্যমন্ত্রী
চট্টগ্রামের পতেঙ্গায় সাইকেল ট্র্যাকের উদ্বোধন করছেন তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ

নিজস্ব প্রতিবেদক :

তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, যারা ইতিহাস বিকৃতি ঘটায়, তারা ইতিহাসের পাতায় এক ধরণের দুস্কৃতিকারী। স্বাধীনতার এই সুবর্ণ জয়ন্তিতে আমি আশা করবো এতদিন ধরে বিএনপিসহ যেসমস্ত দল এই ভুলগুলো করেছেন, তারা সেই ভুল থেকে বের হয়ে আসবে, তাহলেই দেশের মানুষ তাদেরকে সাধুবাদ দিবে। তিনি বলেন, আমরা আশা করেছিলাম তারা স্বাধীরতার সুবর্ণ জয়ন্তি ও বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকীর বছরে সত্যটাকে মেনে নিবেন, ইতিহাসকে মেনে নিবেন। কিন্তু তারা জন্মলগ্ন থেকে যে ইতিহাস বিকৃতি ঘটিয়ে আসছেন কয়েক দশক ধরে, ৭ই মার্চ পালন করতে গিয়েও সেটি থেকে বেরিয়ে আসতে পারে নাই।

তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু এমনভাবে স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছিলেন, জনগণ বুঝতে পেরেছিল কি করতে হবে। তখন সবাই মাঠে নেমে পড়েছিল, “বাঁশের লাঠি তৈরি কর, বাংলাদেশ স্বাধীন কর” স্লোগানে। কিন্তু পাকিস্তানিরা সেটা বুঝতে পারে নাই, বুঝলেও অভিযুক্ত করতে পারে নাই। এখন দেখলাম ৭ই মার্চ পালন করতে গিয়ে বিএনপি যে বক্তব্য দিল, পাকিস্তানিরা যেমনি বুঝতে পারে নাই, তেমনি বিএনপিও বুঝতে পারে নাই। পাকিস্তানিদের বুঝের সাথে বিএনপির বুঝের খুব মিল রয়েছে।

আজ শনিবার চট্টগ্রামের পতেঙ্গা সী-বীচে চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (সিডিএ) আয়োজিত সিটি আউটার রিং রোডে সাইকেল লেইন এর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

সিডিএ’র প্রধান প্রকৌশলী কাজী হাসান বিন শামস এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান এম জহিরুল আলম দোভাষ, বোর্ড সদস্য মো. জসিম উদ্দিন, কে.বি.এম শাহজাহান, জসিম উদ্দিন শাহ, এম আর আজিম, রোমানা নাছরিন, প্রমূখ উপস্থিত ছিলেন।

তথ্যমন্ত্রী বলেন, আজ থেকে কয়েক বছর আগে মানুষ ধারণা করেনি পতেঙ্গা সৈকতে এমন একটি সী-বীচ হবে। এটি যখন প্রথম উম্মুক্ত করেছিল সেটি সবাইকে অবাক করেছিল। একেবারে দুবাই সী-বিচের আদলে এত সুন্দর করে এটাকে সাজানো হয়েছে। তিনি বলেন, পতেঙ্গা সী-বীচ আগেও ছিল, পৃথিবীর পরিবর্তনের সাথে সাথে সেটির আধুনিকায়ন প্রয়োজন হচ্ছে, যেটি বহুবছর হয়নি, বঙ্গবন্ধু কন্যার হাত ধরে সিডিএ’র মাধ্যমে প্রকল্প বাস্তবায়নের প্রেক্ষিতে সী-বীচের সৌন্দর্যমন্ডিত হয়েছে।

পতেঙ্গায় সাইকেল ট্র্যাকের উদ্বোধন শেষে সাইক্লিস্টদের সাথে তথ্যমন্ত্রী

চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষকে দৃষ্টি আকর্ষণ করে ড. হাছান মাহমুদ বলেন, সী-বিচের অন্যতম আকর্ষণ ও উপাদান হচ্ছে বালুচর। এখানে আগে যে পরিমাণ বালুচর ছিল সেটা হারিয়ে গেছে। বিচ বলতে বালুচরকেই বুঝায়, দুবাই সী বীচে প্রথমে বালি ছিলনা, পরে বাইরের খেকে বালি এনে সেখানে বালুচর বানানো হয়েছে। প্রয়োজনে বাইরের থেকে বালি এনে এখানেও বালুচর করতে হবে।

তিনি বলেন, প্রথম থেকেই সিডিএ’র কাছে নিবেদন ছিল এখানে একটা সাইকেল লেইন রাখার। আমি বিদেশে পড়ালেখা কালে সাইকেল চালিয়ে ভার্সিটিতে আসা-যাওয়া করতাম। আমাদের শহরগুলোতেও যদি এধরণের সাইকেল লেইন করতে পারলে ভালো হতো। চট্টগ্রাম শহরের দুয়েকটি রাস্তায়ও সাইকেল লেইন করার জন্য সিডিএকে অনুরোধ জানান তথ্যমন্ত্রী।

করোনার নতুন ঢেউ : স্কুল-দোকান বন্ধ করে দিচ্ছে ইতালী

করোনার নতুন ঢেউ : স্কুল-দোকান বন্ধ করে দিচ্ছে ইতালী

করোনাভাইরাসের নতুন ঢেউয়ের আশংকায় আগামী সোমবার থেকে বন্ধ করে দেয়া হচ্ছে ইতালীর অধিকাংশ স্কুল ও দোকান-পাট। দেশের নাগরিকদের ইতিমধ্যে এ ব্যপারে সতর্ক করে দিয়েছেন সেখানকার প্রধানমন্ত্রী মারিও দ্রাগি।

বিবিসি’র এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ৩ থেকে ৫ এপ্রিল পর্যন্ত ইস্টারের সময় পুরোপুরি লকডাউন থাকবে।

দেশটিতে এখন পর্যন্ত করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হিসেবে শনাক্ত হয়েছে ৩১ লাখ ৭৫ হাজার আটশ সাতজন এবং  এক লাখ এক হাজার পাঁচশ ৬৪ জনের মৃত্যু ঘটেছে।

-সূত্র : বিবিসি

সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতিতে সভাপতি আ. লীগ -সম্পাদক বিএনপির

সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতিতে সভাপতি আ. লীগ -সম্পাদক বিএনপির

নিজস্ব প্রতিবেদক :

বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি নির্বাচনে (২০২১-২০২২) আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন বঙ্গবন্ধু আওয়ামী আইনজীবী সমন্বয় পরিষদের (সাদা প্যানেলের) প্রার্থী সাবেক আইনমন্ত্রী অ্যাডভোকেট আব্দুল মতিন খসরু সভাপতি ও বিএনপি-জামায়াত সমর্থিত জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ঐক্য পরিষদের (নীল প্যানেলের) ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন।

সর্বোচ্চ আদালতের আইনজীবীদের এই সংগঠনের কার্যনির্বাহী কমিটির ১৪টি পদের মধ্যে সভাপতি এবং একটি সহ-সভাপতি ও কোষাধ্যক্ষসহ আটটি পদে বিজয়ী হয়েছেন সরকারদলীয় আওয়ামী লীগ সমর্থিত বঙ্গবন্ধু আওয়ামী আইনজীবী সমন্বয় পরিষদের (সাদা প্যানেলের) প্রার্থীরা।

অন্যদিকে সর্বোচ্চ ভোট পেয়ে সম্পাদক ও একটি সহ-সভাপতিসহ ছয়টি পদে বিজয়ী হয়েছেন বিএনপি ও জামায়াত সমর্থিত জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ঐক্য পরিষদের (নীল প্যানেলের) প্রার্থীরা।

সাদা প্যানেলের প্রার্থী আব্দুল মতিন খসরু এবারের নির্বাচনে ২ হাজার ৯৬৮ ভোট পেয়ে সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন । তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী নীল প্যানেল থেকে সভাপতি প্রার্থী মো. ফজলুর রহমান পেয়েছেন ২ হাজার ১৩২ ভোট।

এছাড়া সভাপতি পদের অপর প্রার্থীদের মধ্যে ওয়ালিউর রহমান ১৮৯ ভোট, ইউনুস আলী আকন্দ ৮৮ ভোট এবং কে এম জাবির ৩৬ ভোট পেয়েছেন।

সম্পাদক পদে বিজয়ী নীল প্যানেলের  ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল পেয়েছেন ৩ হাজার ৯৫ ভোট। এ নিয়ে টানা দ্বিতীয়বারের মতো সুপ্রিম কোর্ট বারের সম্পাদক নির্বাচিত হলেন তিনি।

তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী অ্যাডভোকেট আব্দুল আলীম মিয়া জুয়েল পেয়েছেন ২ হাজার ২০৪ ভোট। একই পদে অ্যাডভোকেট মির্জা আল মাহমুদ পেয়েছেন ৯৭ ভোট এবং মো. গিয়াস উদ্দিন চৌধুরী পেয়েছেন ৩৮ ভোট।

সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির ২০২১-২২ মেয়াদের নির্বাচনে ১০ ও ১১ মার্চ দুই দিনব্যাপি ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়। শুক্রবার বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে ভোট গণনা শুরু হয় । শুক্রবার মধ্য রাতে ফলাফল ঘোষণা করেন সুপ্রিম কোর্ট বারের নির্বাচনী কমিটির আহ্বায়ক সাবেক বিচারপতি এ এফ এম আবদুর রহমান।

নির্বাচনে সহ-সভাপতির দুটি পদের একটিতে বিএনপি-জামায়াত সমর্থিত মো. জালাল উদ্দিন ২ হাজার ৭৪৭ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। অপরটিতে আওয়ামী লীগ সমর্থিত মুহাম্মদ শফিক উল্ল্যা ২ হাজার ৬১১ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন।

কোষাধ্যক্ষ পদে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ সমর্থিত ড. মো. ইকবাল করিম ২ হাজার ৮৭৪ ভোট পেয়ে। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আব্দুল্লাহ আল মাহবুব পেয়েছেন ২ হাজার ১৫১ ভোট।

আর সহ-সম্পাদকের দুটি পদের মধ্যে একটিতে বিএনপি সমর্থিত মাহমুদ হাসান ২ হাজার ৭২৪ ভোট পেয়ে। আরেকটিতে আওয়ামী লীগ সমর্থিত সাফায়েত সুলতানা রুমি ২ হাজার ২১৩ ভোটে বিজয়ী হয়েছেন।

এছাড়া সাতটি সদস্য পদের মধ্যে প্রথম হয়েছেন আওয়ামী লীগ সমর্থিত মাহফুজুর রহমান রোমান; তিনি পেয়েছেন ২ হাজার ৮২৯ ভোট। দ্বিতীয় হয়েছেন আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী এ বি এম শিবলী সাদেকীন; তিনি পেয়েছেন ২ হাজার ৮০৭ ভোট। তৃতীয় হয়েছেন বিএনপি সমর্থিত পারভিন কাওসার মুন্নি; তিনি পেয়েছেন ২ হাজার ৫৩৮ ভোট। চতুর্থ হয়েছেন আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী মিন্টু কুমার মণ্ডল; তিনি পেয়েছেন ২ হাজার ৫০৭ ভোট।

এছাড়া পঞ্চম হয়েছেন বিএনপি সমর্থিত এস এম ইফতেখার উদ্দিন মাহমুদ; তিনি পেয়েছেন ২ হাজার ৫০৫ ভোট। ষষ্ঠ হয়েছেন বিএনপি সমর্থিত রেদওয়ান আহমেদ রানজিব; তিনি পেয়েছেন ২ হাজার ৪৩৯ ভোট। সপ্তম হয়েছেন আওয়ামী লীগ সমর্থিত মুনতাসির আহমেদ; তিনি পেয়েছেন ২ হাজার ৪৩৭ ভোট।

এবারের নির্বাচনে মোট সাত হাজার ৭২২ জন ভোটারের মধ্যে দুইদিনে পাঁচ হাজার ৪৮৬ জন আইনজীবী তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করেছেন। নির্বাচনে ১৪ পদে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়।